1. admin@ajkallondon.com : Ajkal London : Ajkal London
  2. ajkallondon@gmail.com : Dev : Dev
জকিগঞ্জ ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশন ইউকে’র নাম পরিবর্তন - Ajkal London
মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৫:০৯ অপরাহ্ন

জকিগঞ্জ ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশন ইউকে’র নাম পরিবর্তন

রিপোর্টার নাম
  • প্রকাশিত : সোমবার, ৫ সেপ্টেম্বর, ২০২২
  • ১৫২ বার ভিউ

কমিউনিটি প্রতিবেদক: যুক্তরাজ্যপ্রবাসী জকিগঞ্জবাসীর প্রতিনিধিত্বশীল সামাজিক সংগঠন ‘জকিগঞ্জ ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশন ইউকে’র নাম পরিবর্তন করে ‘জকিগঞ্জ এসোসিয়েশন ইউকে’ নামকরণের প্রেক্ষাপট ও অন্যান্য সাংগঠনিক কার্যক্রম তুলে ধরার লক্ষ্যে ১ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার এক সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
‘জকিগঞ্জ এসোসিয়েশন ইউকে’র প্রেসিডেন্ট, ক্রয়ডন কাউন্সিলের সাবেক মেয়র, কাউন্সিলর শেরওয়ান চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এই সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সংগঠনের জেনারেল সেক্রেটারী আবুল হোসেইন। আরও বক্তব্য রাখেন সংগঠনের এডভাইজারি কমিটির চেয়ার কামাল এম সি রহমান এবং ট্রেজারার মরতুজা চৌধুরী।
লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, প্রবাস জীবনে আমরা সকলেই আমাদের যাবতীয় পেশাগত, ব্যক্তিগত ব্যস্ততা ও কমিটমেন্টকে একপাশে রেখে সমাজের কল্যানে, বিশেষ করে ফেলে আসা মাটি ও মানুষের পাশে দাঁড়াতে সব সময়ই সচেষ্ট থাকি। এই ব্রিটেনে যে সকল সামাজিক সংগঠন মানবকল্যানে নিবেদিতভাবে কাজ করে যাচ্ছে, তার পেছনে রয়েছে অসংখ্য মানুষের সীমাহীন ত্যাগ তিতীক্ষা। নিজের জন্মমাটির প্রতি সেখানকার জনমানুষের প্রতি দায় ও দায়িত্ববোধ থেকেই আমরা প্রতিনিয়ত নিজ নিজ অবস্থান থেকে কাজ করছি। তেমনি যুক্তরাজ্য প্রবাসী জকিগঞ্জের অধিবাসীও গত দুই দশক ধরে ‘জকিগঞ্জ ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশন ইউকে’র ব্যানারে সম্মিলিতভাবে জকিগঞ্জের মানুষের আর্থসামাজিক উন্নয়নে কাজ করে আসছেন।

ঐতিহ্যবাহী এই সংগঠনটি গত দুই দশকে তার সামাজিক কল্যানমুখি কাজের মধ্য দিয়ে মর্যাদার প্রতীক হিসেবে গড়ে উঠে। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য যে, আজ আমাদেরই মতবিরোধ ও সামষ্টিক ব্যর্থতার কারণেই ঐতিহ্যবাহী এই সংগঠনের নাম পরিবর্তন করতে আমরা বাধ্য হয়েছি। জকিগঞ্জের আপমর জনগণের কল্যানে গত দুই দশক ধরে আমাদের সকল কর্মপ্রচেষ্টার ধারাকে অব্যাহত রাখতে এবং অর্জিত সুনাম যাতে বিনষ্ট না হয়, সেজন্যই নাম পরিবর্তনের এই সিদ্ধান্ত।
জকিগঞ্জ এসোসিয়েশন ইউকে, তাদের ভুতপূর্ব নাম জকিগঞ্জ ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশনের ব্যানারে দীর্ঘদিনের কার্যক্রমের সংক্ষিপ্ত বিবরণ তুলে ধরে বলা হয়, “আমরা গত দুই দশক ধরে জকিগঞ্জের আর্থ—সামাজিক উন্নয়নে, শিক্ষাক্ষেত্রে, দারিদ্র বিমোচন সহ নানা ক্ষেত্রে নিরলসভাবে কাজ করেছি। মহিলাদের কর্মক্ষম করে তুলতে সেলাই মেশিন বিতরণ থেকে শুরু করে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কম্পিউটার বিতরণের অনেক প্রজেক্ট আমরা বাস্তবায়ন করেছি। দরিদ্রদের মধ্যে শীত বস্ত্র বিতরণ, কোরবানী প্রকল্প, রোহিঙ্গা উদ্বাস্তুদের সাহায্য করা, বন্যা কবলিত এলাকায় ত্রাণ বিতরণ, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান কম্পিউটার প্রদান, ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প, ১৬ ট্রাক খাদ্য বিতর, ঈদ উপহার প্যাক প্রদান, ১৭টি মাদ্রাসার এতিম ছাত্রদের মধ্যে খাবার পরিবেশন, খতনা ক্যাম্প আয়োজন, মেধাবী ছাত্রছাত্রীদের পুরস্কার প্রদান, লন্ডনস্থ বাংলাদেশ হাইকমিশনে জকিগঞ্জবাসীর দাবী দাওয়া সম্বলিত স্মারকলিপি প্রদান, সফল ব্যক্তিদের সম্বর্ধনা প্রদান, ৫ হাজার বন্যাদুর্গতের কাছে সাহায্য পৌঁছে দেয়া সহ নানা কল্যানমুখি কর্মসূচি আমরা গত ৬ বছরে ‘জকিগঞ্জ ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশন ইউকে’র ব্যানারে বাস্তবায়ন করেছি।”
তারা বলেন, “এমন স্বনামধন্য সংগঠনের নাম পরিবর্তনের প্রেক্ষাপট তুলে ধরতে হলে আমাদের একটু পেছনে যেতে হবে। ২০০১ সালে এসোসিয়েশন প্রতিষ্ঠার পর থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন কার্যকরী কমিটির নেতৃত্বে সংগঠন পরিচালিত হয়েছে। কার্যকরি কমিটির মেয়াদ দুই বছর। ২০১৩/১৪ কর্মবছরে এসে হোচট খায় সংগঠনটি। জনাব মশিউর রহমানের নেতৃত্বাধীন তৎকালীন কমিটি কর্তৃক সময়মত রিটার্ন জমা না দেয়ার কারণে চ্যারিটি কমিশন আমাদের এই এসোসিয়েশনের রেজিষ্ট্রেশন বাতিল করে দেয়। সেই কমিটি সর্বসম্মতিক্রমে দ্বিবার্ষিক সাধারণ সভা ও নির্বাচনের তফশীল ঘোষণা করে এবং যথারীতি তিন সদস্য বিশিষ্ট একটি নির্বাচন কমিশন গঠন করে। সেই ঘোষণা অনুযায়ি সবাই নির্বাচনের প্রস্তুতি নিতে থাকেন, প্রচার প্রচারণায় মেতে ওঠেন সবাই। কিন্তু সদস্যদের মনোভাব আঁচ করতে পেরে তারা মেম্বারশীপ জমা দেয়ার পূর্বক্ষণে নির্বাচন বানচালের চেষ্টা চালান। কিন্তু নির্বাচন কমিশনারদের দৃঢ়তায় তাদের সেই হীন চেষ্টা সফল হয়নি। নির্বাচন কমিশন যথারীতি নির্বাচনী কার্যক্রম সম্পন্ন করেন এবং নতুন কার্যকরী কমিটির নাম ঘোষনা করেন। ওই সময়ে সংগঠনের সভাপতি ছিলেন মশিয়ুর রহমান শাহীন। তিনি এবং তাঁর নেতৃত্বাধীন প্যানেল নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করা থেকে বিরত থাকেন। পরবর্তীতে তিনি তার গ্রুপকে নিয়ে ‘জকিগঞ্জ ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশন ইউকে’ নামে একটি লিমিটেড কোম্পানী খুলেন, যেটা সম্পর্কে জকিগঞ্জের বাসিন্দারা মোটেই অবগত নন এবং এমন কী সাংবাদিক হিসেবে আপনারাও ওই লিমিটেড কোম্পানী নামীয় কথিত সংগঠনের কোন কার্যক্রম সম্পর্কে কতটুকু অবহিত আছেন আমরা জানিনা।”

লিখিত বক্তব্যে আরো বলা হয়, “জকিগঞ্জ ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশন ইউকে’র মত একটি সামাজিক সংগঠন এর সহস্রাধিক সদস্যের সাথে ওই লিমিটেড কোম্পানীর কোনও সম্পর্ক নেই। ওই কোম্পানী সম্পর্কে আমাদের কোন ধারনা থাকার কথাও নয়। আমরা আমাদের জকিগঞ্জ ওয়েলফেয়ার এসোসিয়শন ইউকে’র নির্বাচিত নেতৃবৃন্দ এবং এর হাজার খানেক সদস্যের সক্রিয় অংশগ্রহণ ও সাহায্য সহযোগিতা নিয়ে জকিগঞ্জের মানুষের জন্য নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছি। ২০২০ সালের কোভিড ১৯ মাহমারীর সময় এবং সাম্প্রতিক বন্যায় আমরা জকিগঞ্জবাসীর জন্য কতটুকু করেছি, সেটা আপনারা সবাই জানেন।”

সংবাদ সম্মেলনে আরো বলা হয়, “জকিগঞ্জের এই ঐতিহ্যবাহী সংগঠনের কার্যক্রম নিয়ে যাতে কোনও বিরোধ না থাকে, সবাই যাতে মিলেমিশে মানুষের কল্যাণে আরো বেশি করে কাজ করে যেতে পারি, সেই চেষ্টার অংশ হিসেবেই ২০১৯ সালে সংগঠনের প্রাক্তন সাধারণ সম্পাদক কমর উদ্দিন চৌধুরী পাপলু- সাবেক সভাপতি ও বর্তমান কমিটির উপদেষ্টামন্ডলির সভাপতি কামাল এম সি রহমানের সাথে যোগাযোগ করে বিরোধ নিরসনের প্রস্তাব রাখেন । তবে ইতিপূর্বেকার অভিজ্ঞতার আলোকে আমরা প্রথম দিকে এই প্রস্তাব কোনও ভালো ফল আনবে না বলে জানিয়েছিলাম। কিন্তু জকিগঞ্জের মানুষের মান মর্যাদার কথা বিবেচনা করে আমরা তাদের প্রস্তাবে সম্মত হই। ওই সময় সভাপতি ছিলেন জুবের লস্কর । তাঁর সাথে আমাদের কমিটির অনেকগুলো সভা হয় এবং এই সকল সভার ফল হিসেবে ৫ সদস্য বিশিষ্ট একটি সালিশ কমিটি গঠন করা হয়। এই কমিটিতে ছিলেন জনাব নোমান তাফাদার, ব্যারিস্টার খালেদ সাইফুদ্দিন, জনাব জুয়েল চৌধুরী, জনাব শাহরিয়া চৌধুরী ও জনাব জিয়া আহমদ। এই কমিটি অনেকগুলো সভা করেছে । কিন্তু জনাব কমর উদ্দিন চৌধুরী পাপলু তাঁর মনমত এমন কিছু শর্ত প্রস্তাব করেন, যা বিরোধ মিমাংসার পুরো প্রচেষ্টাকে কঠিন করে তুলে এবং ঐক্য প্রক্রিয়ার সকল চেষ্ঠা ভন্ডুল হয়ে যায় । যার ফলে জুবের লস্করের নেতৃত্বে সাধারণ সম্পাদক সহ ইসি কমিটির ২২ সদস্য আমাদের সাথে একত্রিত হন। আমরা উভয় পক্ষ সর্বসম্মতভাবে সালিশ কমিটিকে ইলেকশন কমিশনার নিযুক্ত করি । তাদের সার্বিক ব্যবস্থাপনায় ২০২১ সালের ২৪ অক্টোবর নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় । সেই থেকে গত ১০ মাস ধরে আমরা অত্যন্ত নিষ্ঠার সাথে সাংগঠনিক কার্যক্রম চালিয়ে আসছি । আমাদের সাংগঠনিক তৎপরতায় প্রায় ১০০০ মানুষ সদস্যপদ গ্রহণ করেছেন।”
নাম পরিবর্তন প্রসঙ্গে সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, “গত মে মাসের শেষ দিকে কোম্পানী হাউজের ট্রাইবুন্যাল থেকে আমাদের কাছে একটা অভিযোগপত্র আসে । অভিযোগটি আসে মশিয়ুর রহমান শাহীন ও আব্দুল কুদ্দুসের কাছ থেকে যে, আমরা নাকি উনাদের ট্রেড মার্ক রেজিস্ট্রি করা কোম্পানীর নাম ব্যবহার করে কার্যক্রম চালাচ্ছি, যা আইনের লংঘন। আমাদেরকে ‘জকিগঞ্জ ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশন ইউকে’র নাম পরিবর্তন করার জন্য বলা হয়। তাদের এই ‘হীন কৌশলী তৎপরতায়’ দুই দশকের ঐতিহ্যবাহী সংগঠনের নাম অক্ষুন্ন রাখা আমাদের পক্ষে কঠিন হয়ে দাঁড়ায়। আমরা একপ্রকার বাধ্য হয়েই জরুরী ভিত্তিতে কার্যকরী কমিটির মিটিং ডেকে ‘জকিগঞ্জ ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশন ইন্টারন্যাশনাল’ নাম প্রস্তাব করে ট্রাইবুনালকে জানাই। ট্রাইবুনাল আমাদের প্রস্তাবিত নতুন নাম অভিযোগকারীদেরকে অবহিত করলে, তারা এতেও আপত্তি জানান এবং তারা বলেন যে, এই নাম ব্যবহার করে আমরা যদি কার্যক্রম চালাই, তাহলে উনাদের কার্যক্রমে বাধার সৃষ্টি হবে। আমরা জানিনা উনারা কী এমন কার্যক্রম করছেন। আমরা একাউন্টেন্ট এবং কোম্পানী/চ্যারিটি আইনবিশেষজ্ঞদের সাথে পরামর্শের আলোকে কার্যকরী কমিটির সভায় বিস্তারিত আলোচনা করে আপীল করা থেকে বিরত থাকি। কারণ, এই আপীল করতে গেলে প্রায় ৫ থেকে ৭ হাজার পাউন্ড ব্যয় হবে। আমরা চাইনি অন্যদের মত হীনমন্যতার পরিচয় দিয়ে আমাদের জকিগঞ্জবাসীর ৫/৭ হাজার পাউন্ড খরচ করে ‘ওয়েলফেয়ার’ শব্দটি টিকিয়ে রাখতে । কথায় আছে- নামে কী আসে যায়, কাজেই আসল পরিচয়। আমরা ইতিমধ্যে আমাদের কাজের মাধ্যমে জকিগঞ্জবাসীকে তার প্রমাণ দিয়েছি। আমরা চাই, আমাদের সদস্যদের প্রতিটি টাকা জকিগঞ্জবাসীর কল্যাণে ব্যয় হোক । তাই, একপ্রকার বাধ্য হয়েই আমরা আমাদের প্রাণপ্রিয় সংগঠন ‘জকিগঞ্জ ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশন ইউকে’ এর নাম থেকে ‘ওয়েলফেয়ার’ শব্দটি বাদ দিয়ে ‘জকিগঞ্জ এসোসিয়েশন ইউকে’ রাখি এবং কোম্পানী হাউজের ট্রাইবুনালকে তা যথারীতি অবহিত করি।”
“এখানে প্রশ্ন ওঠা স্বাভাবিক যে, নাম পরিবর্তনের মত মৌলিক বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে আমরা কেন সাধারণ সভা ডাকলাম না। উত্তর হলো—উদ্ভুত পরিস্থিতি, ট্রাইবুনালের চাপ এবং সময় স্বল্পতা — এই সবকিছু মিলিয়ে সকলকে অবহিত করে নাম পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নেয়াটা আমাদের জন্য কঠিন হয়ে পড়েছিলো। তাই, আমরা আইন বিশেষজ্ঞদের সাথে পরামর্শ করি এবং কার্যকরি কমিটিতে বিশদ আলোচনা করেই এই নাম পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নিই। এই সিদ্ধান্ত নেয়টা আমাদের জন্য মোটেই সহজ ছিলো না। আমাদের দুই দশকের নিরলস কর্মতৎপরতায় যে সংগঠন দেশে বিদেশে এত সুনাম কুড়িয়েছে, ‘গুটি কয়েক মানুষের হীনতা ও ক্ষুদ্রতার’ কারণে সেই সংগঠন থেকে ‘ওয়েলফেয়ার’ শব্দটি বাদ দেয়ার সিদ্ধান্ত আমাদের জকিগঞ্জের প্রতিটি মানুষের জন্যই বেদনার কারণ বলে আমরা মনে করি।”
সংবাদ সম্মেলনে নেতৃবৃন্দ এই নিশ্চয়তা দেন যে, ‘ওয়েলফেয়ার’ শব্দটি নামের অংশ না থাকলেও ‘ওয়েলফেয়ার’ই থাকবে জকিগঞ্জ এসোসিয়েশনের কর্মধারার মূল চেতনা। তারা বলেন, “হাজার সদস্যের অপরিমেয় শক্তিতে বলিয়ান জকিগঞ্জ এসোসিয়েশন এখন আগের যেকোন সময়ের তুলনায় মানুষের কল্যানে আরো বেশি কাজ করে যাবে বলে আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি।”
সংবাদ সম্মেলনে নেতৃবৃন্দ বলেন, জকিগঞ্জ এসোসিয়েশন ইউকে জকিগঞ্জবাসীরই সংগঠন এবং জকিগঞ্জের সর্বস্তরের জনগণকে নিয়েই আমরা এগিয়ে যাবো সামনের দিকে।”
জকিগঞ্জ এসোসিয়েশন ইউকের বার্ষিক সাধারণ সভা আগামী ৯ অক্টোবর পূর্ব লন্ডনের মাইক্রো বিজনেস সেন্টারে অনুষ্ঠিত হবে বলে সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়।

সংবাদ সম্মেলনে আরো উপস্থিত ছিলেন উপদেষ্টাদের মধ্যে আব্দুল করিম এবং বদরুল হক চৌধুরী, সহ সভাপতি মোহাম্মদ হালিম, যুগ্ম সম্পাদক আকতারুজ্জামান, সহকারি ট্রেজারার মোহাম্মদ মঈন উদ্দিন, সিনিয়ওর ইসি মেম্বার জুবের আহমেদ তাফাদার জীবন, সিনিয়র ইসি মেম্বার এ কে আজাদ তাফাদার লিটু, সাংগঠনিক সম্পাদক কাজি খালেদ আহমেদ, সাংগঠনিক সম্পাদক তারেকুর রহমান তুহিন, প্রচার সম্পাদক কামরুল ইসলাম, সমাজ কল্যাণ সম্পাদক মাওলানা মইনুল হক চৌধুরী ও ক্রিড়া সম্পাদক গুলজার আহমেদ |

এ ব্যাপারে জকিগঞ্জ ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশনের সাবেক সাধারণ সম্পাদক কমর উদ্দিন চৌধুরী পাপলু সাপ্তাহিক দেশকে বলেন, সংবাদ সম্মেলনে প্রদত্ব বক্তব্যের অধিকাংশই সত্য নয়। আমরা শীঘ্রই সংবাদ সম্মেলন করে বিস্তারিত তুলে ধরবো

Google News

নিউজ শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর