1. admin@ajkallondon.com : Ajkal London : Ajkal London
  2. ajkallondon@gmail.com : Dev : Dev
বাংলাদেশ ক্যাটারার্স এসোসিয়েশনের হীরক জয়ন্তী এবং পঞ্চদশ বিসিএ এওয়ার্ডস অনুষ্ঠান উদযাপন - Ajkal London
শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৪:১৬ অপরাহ্ন

বাংলাদেশ ক্যাটারার্স এসোসিয়েশনের হীরক জয়ন্তী এবং পঞ্চদশ বিসিএ এওয়ার্ডস অনুষ্ঠান উদযাপন

রিপোর্টার নাম
  • প্রকাশিত : বৃহস্পতিবার, ১১ নভেম্বর, ২০২১
  • ১৮৬ বার ভিউ

সিটি  প্রতিবেদক:  ব্রিটেনের কারি ইন্ডাস্ট্রি রক্ষায় সরকারের প্রতি সহজ ইমিগ্রেশন নীতি গ্রহণ এবং বিজনেস রেইট কমানোর দাবি জানানোর মধ্য দিয়ে সম্পন্ন হলো বাংলাদেশ ক্যাটারার্স এসোসিয়েশনের হীরক জয়ন্তী উদযাপন এবং পঞ্চদশ বিসিএ এওয়ার্ডস অনুষ্ঠান। গত ৭ নভেম্বর, রবিবার লন্ডনের বিখ্যাত ‘ও-টু ইন্টারকন্টিনেন্টাল’ এ আয়োজিত এওয়ার্ড অনুষ্ঠানে ১২শ’র বেশী অতিথি উপস্থিত ছিলেন। এতে উপস্থিত ছিলেন লেবার লিডার স্যার কিয়ার স্টারমার সহ ব্রিটিশ মন্ত্রী-এমপিরা। অনুষ্ঠানে ভিডিও বার্তা পাঠান প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন।
১৯৬০ সালে প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশ ক্যাটারার্স এসোসিয়ে শন সংক্ষেপে বিসিএ এবার ডায়মন্ড জুবিলী সেলিব্রেশন ও পঞ্চদশ বিসিএ এওয়ার্ড অনুষ্ঠান আয়োজনে করে লন্ডনের অন্যতম বৃহত ওটু মিলনায়তনে। এতে ব্রিটিশ বাংলাদেশী রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী, তাদের পরিবারবর্গসহ কমিউনিটির বিশিষ্টজন যোগ দেন। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিরোধী দলীয় নেতা স্যার কিয়ার স্টারমার। ‘আমি বিসিএর বন্ধু’ এ কথা বাংলায় উচ্চারণ করে বক্তৃতা শুরু করেন তিনি। বিজনেস রেইট কামানোর বিসিএর দাবির প্রতি সমর্থন জানালেও ইমিগ্রেশন নীতি নিয়ে কোনো কথা বলেন তিনি।
ইমিগ্রেশন নীতি নিয়ে বক্তব্য দেয়া থেকে বিরত থাকেন মিনিস্টার ফর অল স্মল বিজনেসস পল স্কালি এমপি। তবে ইমিগ্রেনটদের দুর্দশার বিষয়টি তুলে আনেন আপসানা বেগম এমপি। জমকালো আয়োজনে ছিল নানা বৈচিত্র ও সৃজনশীলতার ছাপ। সহস্রাধিক আমন্ত্রিত অতিথিদের নিয়ে সন্ধ্যা ৪টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত অনুষ্ঠানে ছিল ব্রিটেনের সেলিব্রেটিদের অংশগ্রহনে মুগ্ধকর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। সাথে অতিথিরা আথিয়েতায় উপভোগ করেছেন ব্রিটিশ- বাংলাদেশী কারী ইন্ড্রাষ্টির নানা স্বাদ ও পদের মৌলিক খাবার।
শুরুতে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের ১৫তম বিসিএ এওয়ার্ড অনুষ্ঠান উপলক্ষে দেয়া ভিডিও শুভেচ্ছা বার্তা প্রকাশ করা হয়। ব্রিটেনে কারী শিল্পের অস্কার রাত হিসাবে পরিচিত- বিসিএ এওয়ার্ড অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ব্রিটিশ পার্লামেন্টের বিরোধীদলীয় নেতা স্যার কিয়ার স্টারমার এমপি।
বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন মিনিষ্টার ফর অল স্মোল বিজনেসেস,কনজুমার্স এন্ড লেবার মার্কেটস মিনিষ্টার পল স্কলি এমপি, লর্ড করণ বিলিমারিয়া সিবিই,ডিএল,এফসিএ, লর্ড শেখ, লর্ড র‌্যামি র‌্যেনজার, স্যার স্টিফেন টিম এমপি, ব্রিটিশ বাংলাদেশী এমপি আফসানা বেগম,ব্রুথ ক্যাডবারি এমপি, রবার্ট হালফন এমপি,দাওন বাটলার এমপি, জেমস ম্যুরি এমপি, টাওয়ার হ্যামলেট কাউন্সিলের মেয়র জন বিগস,স্পিকার কাউন্সিলার আহবাব হোসেন, চ্যানেল এস এর ফাউন্ডার মাহি ফেরদৌস জলিল, এনটিভির সিইও সাবরিনা হোসেন,এটিএন বাংলার সিইও ফারুক বকস।
অনুষ্ঠানে ব্রিটিশ পালামেন্টের বিরোদলীয় নেতা স্যার কিয়ার স্টারমার তার বক্তব্যে কোভিড সংকট কাঠিয়ে উঠতে ফ্রি বিজনেস রেইট, রেষ্টুরেন্ট এর থ্রেশ হোল্ডকে আরও বর্ধিত করণের জোর দাবী জানান।
করোনা পেনডামিকে ১০ শতাংশ রেষ্টুরেন্ট স্থায়ীভাবে বন্ধ হয়ে যাওয়ার কথা উল্লেখ করে বলেন, আমাদের এখন প্রয়োজন- কোভিড সংকট কাটিয়ে উঠতে হসপিটালিটি সেক্টরকে সর্বাত্নক সহযোগিতা করা- যাতে করে এই সেক্টর আমাদের অর্থনীতিকে আরও সমৃদ্ধ করতে পারে।
স্যার কিয়ার স্টারমার তার বক্তব্যে করোনাকালীন সময়ে বিসিএ মেম্বারদের এনএইচএস ও ফ্রন্টলাইন ওয়ার্কারদের খাবার স্বেচ্ছাশ্রমে বিতরণ ,৫০% ডিসকাউন্টে খাবার কেনার সুযোগ ও করোনা ভ্যাকসিন বিষয়ে কমিউনিটিতে সচেতনতা সৃষ্টিতে অনন্য ভূমিকা রাখায় বিসিএ কে ধন্যবাদ জানান।
‘ব্রিটেনে ব্রিটিশ- বাংলাদেশীদের প্রতিনিধিত্বমূলক সংগঠন বিসিএ তাদের ডায়মন্ড জুবিল উদযাপন করছে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৫০ বছর উদযাপন বছরে এবং সেখানে আমাকে কথা বলার সুযোগ দেয়াকে গৌরবান্ধিত মনে করছি’ উল্লেখ করে স্যার কিয়ার স্টারমার বলেন, আমার বিশ্বাস- নিকট আগামীতে ব্রিটিশ-বাংলাদেশীরা ব্রিটেনের অর্থনীতি ও রাজনীতে লীডারশীপ অবস্থানে গিয়ে দেশের সেবা করবেন।
তিনি ব্রিটেনের জাতীয় অর্থনীতিতে বাংলাদেশী কারী ইন্ড্রাষ্টির ৯০ হাজারের বেশী রেষ্টুরেন্ট ওয়ার্কাদের অবদানকে কৃতজ্ঞতায় স্বরণ করে বিসিএ এওয়ার্ড বিজয়ীদের ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন- ৬১ বছরে পা রাখা কারী ইন্ড্রাষ্টির লিডিং সংগঠনের এই এওয়ার্ড আগামীতে আরও উজ্জ্বলভাবে সেবা ও অনুপ্রেরণায় কাজ করবে বলে বিশ্বাস করি।
স্যার কিয়ার স্টারমার ২০১৬ বাংলাদেশে সফরের কথা উল্লেখ কবে বলেন, বাংলাদেশ হচ্ছে আত্নীয়তা ও আন্তরিকতার অনন্য দৃষ্টান্ত রাখা একটি সম্ভাবনাময় দেশ।বিসিএকে ব্রিটেনে বাংলাদেশী কমিউনিটিসহ বিশেষ করে ব্রিটেনের হসপিটালিটি খাতের ভয়েস হিসাবে কাজ করছে বলেও উল্লেখ করেন।

বিবিসির জনপ্রিয় নিউজ প্রেজেন্টার সামানথা সায়মন্ড ও স্কাই স্পোটর্স প্রেজেন্টার গ্যারি নিউবন এর প্রাণবন্ত উপস্থাপনায় এওয়ার্ড অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন এওয়ার্ড অনুষ্ঠানের আহবায়ক জামাল উদ্দিন মকদ্দস। সংগঠনের পক্ষ থেকে বক্তব্য রাখেন- বিসিএর প্রেসিডেন্ট এম এ মুনিম, সেক্রেটারী জেনারেল মিটু চৌধুরী ও চিফ ট্রেজারার সাইদুর রহমান বিপুল। প্রায় ১২,০০০ এরও অধিক ব্রিটিশ বাংলাদেশী রেষ্টুরেন্ট এবং টেকওয়ে প্রতিনিধিত্বকারী শক্তিশালী সংগঠন বিসিএ -ব্রিটেনের অর্থনীতিতে বছরে প্রায় ৪.২ বিলিয়ন পাউন্ড অবদান রাখছে।
বিসিএ এওয়ার্ড অনুষ্ঠানে অতিথিরা তাদের বক্তব্যে বলেন – প্রায় প্রতি সপ্তাহে রেষ্টুরেন্ট ও টেকওয়ে বন্ধ হওয়ার অন্যতম কারণ হচ্ছে স্টাফ সংকট- এর আশু সমাধানের জন্য সংশ্লিষ্টদের প্রতি অনুরোধ জানান।
১৯৬০ সালে প্রতিষ্ঠিত বিসিএ এর ধারাবাহিক কাজের ভূয়সি প্রশংসা করে বক্তারা আরও বলেন,সাম্প্রতিক কোভিড-১৯ অতিমারীতে ব্রিটেনের হসপিটালিটি সেক্টর পার করেছে কঠিন সময়। বিসিএ এই দুর্যোগ পরিস্থিতি মোকাবেলায় দেশব্যাপী কমিউনিটির পাশে ছিল। বিসিএ‘র সদস্যরা যুক্তরাজ্যব্যাপী এনএইচএস স্টাফ, কেয়ার হোম ও ফ্রন্টলাইন ওয়ারকারদের মধ্যে এক মিলিয়ন খাবারের প্যাকেট বিনামূল্যে বিতরণ করেছে এবং একই সময়ে বিভিন্ন শহরে এনএইচএস স্টাফদের জন্য ৫০% ডিসকাউন্টে খাবার কেনার সুযোগ দিয়েছে। যা ব্রিটেনের করোনা পেনডামিক সময়ের ইতিহাসে- মানবিকতার উজ্জ্বল উদাহরণ হয়ে থাকবে।
বিসিএ‘র সভাপতি এম এ মুনিম বিসিএ এওয়ার্ডকে ব্রিটেনে কারী শিল্পের অত্যন্ত মর্যাদাকর এওয়ার্ড উল্লেখ করে বলেন, করোনা অতিমারি কাটিয়ে এই শিল্পের সাথে সংশ্লিষ্টদেরসেরা উদ্ভাবিত মৌলিক সাফল্যগুলো বিসিএ এওয়ার্ড অনুষ্ঠানে আনুষ্ঠানিকভাবে মূলধারায় প্রকাশ করে শিল্পটিকে ব্রিটেনে একটি শক্তিশালী ইন্ড্রাষ্টি হিসাবে তুলে ধরার মতো গুরুত্বপূর্ণ কাজ করছে।
তিনি বিসিএ’র পক্ষ থেকে ব্রিটেনের কারী ইন্ড্রাষ্টির সাথে জড়িতদের প্রতি শ্রদ্ধা এবং অভিনন্দন প্রকাশ করে বলেন- সকলের মেধা, শ্রম এবং উদ্ভাবিত অসংখ্য মৌলিক কারী ডিসগুলো ব্রিটেনের খাদ্য তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে। এই অর্জন আমাদের গৌরবের।
বিসিএর সেক্রেটারি জেনারেল মিটু চৌধুরী বিসিএর ১৫তম এওয়ার্ড অনুষ্ঠানকে কারী ইন্ড্রাষ্টির জন্য ঐতিহাসিক মুহুর্ত উল্লেখ করে বলেন,বিসিএ কারী ইন্ড্রাষ্ট্রিতে প্রতিভাবানদের মধ্য থেকে অন্যতম সেরা বাংলাদেশী কারী ও রেষ্টুরেন্টগুলোকে সফলভাবে তুলে ধরতে পেরেছে।
তিনি বলেন,বিসিএ এওয়ার্ড মূলধারায় কারী ইন্ড্রাষ্টির আলোকিত সাফল্য এবং সম্ভাবনাগুলো তুলে ধরার পাশাপাশি কারী শিল্পবান্ধব আমাদের কমিউনিটির বিশিষ্টজনদের কর্মের স্বীকৃতি ও বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী সংস্কৃতির নানা দিক তুলে ধরেছে। আমরা কোভিড-১৯ এ অনেক সহযোদ্ধাকে হারিয়েছি,তাদেরকেও আমরা শ্রদ্ধায় স্বরণ করছি।
চিফ ট্রেজারার সাইদুর রহমান বিপুল বলেন, আজকের রাতটি বাংলাদেশী কারী শিল্পের জন্য ঐতিহাসিক কারণ একই সময়ে বিসিএ ডায়মন্ড জুবিলী উদযাপন করছে। এওয়ার্ড অনুষ্ঠানে বিশিষ্টজনদের উপস্থিতিতে সেরা রেষ্টুরেন্ট, সেরা শেফ ও কারী শিল্পবান্ধব আলোকিতজনদের সম্মানীত করা হয়েছে।
বাংলাদেশী কারী শিল্পকে ব্রিটেনের মূলধারায় তুলে ধরতে বিসি ‘র ধারাবাহিক কাজ এবং বিশিষ্টজনদের উপস্থিতিতে তাদের স্বীকৃতি প্রদান রেষ্টুরেন্ট ব্যবসায়ী ও স্টাফদের করোনার অতিমারি কাটিয়ে ঘুরে দাড়াতে অনুপ্রেরণা যোগাবে বলে বিশ্বাস করি।
বিসিএ শেফ অফ দ্যা ইয়ার-২০২১ বিজয়ীরা হলেন- বাসমতি ইন্ডিয়ান রেষ্টুরেন্ট এর মোহাম্মদ আজহারুল ইসলাম ( সাউথ ইস্ট রিজওন-৬),
হান্নান স্পাইস ক্যুজিন রেষ্টুরেন্ট এর আব্দুল হান্নান( ইস্ট মিডল্যান্ড রিজওন), প্যারাডাইজ বালতি হাউস এর মাহমুদ আলম ( সাউথ ইস্ট রিজওন-৪),
শুক্কুরস রেষ্টুরেন্ট এর শাহ শহীদ ( ওয়েস্ট মিডল্যান্ডস) গুরু তান্দুরী রেষ্টুরেন্ট এর লিটন আহমদ ( লন্ডন রিজওন)
সামসারা রেষ্টুরেন্ট এর আনোয়ার মিয়া ( সাউথ ইস্ট রিজওন-২), ক্লাসিক স্পাইস রেষ্টুরেন্ট এর হারুন মিয়া ( ইস্ট অফ ইংল্যান্ড রিজওন-৩)
তামারিন্ড রেষ্টুরেন্ট এর জিলা মিয়া ( ওয়েলস রিজওন) ও সিটি স্পাইস রেষ্টুরেন্ট এর মো. শামসুল ইসলাম ( লন্ডন রিজওন-১)
টেকওয়ে এওয়ার্ড প্রদান করা হয়েছে- এ্যারোমা টেকওয়ে, ভাজি ইন্ডিয়ান টেকওয়ে ও সিনামন ট্রি ।

বিসিএ রেষ্টুরেন্ট অব দ্যা ইয়ার ২০২১বিজয়ীরা হলেন-
জারা ইন্ডিয়ান ক্যুজিন ( ইস্ট অফ ইংল্যান্ড রিজওন-৩),টাইগাস গার্ডেন( সাউথ ইস্ট রিজওন-৬), স্পাইস লাউঞ্চ ( সাইথ ইস্ট রিজওন -২), মুম্বাই লাউঞ্জ (ইয়র্ক শায়ার এন্ড হ্যাম্বার সাইড রিজওন), বাবুলস (নর্থ ইস্ট রিজওন) সিনামন স্পাইস ( সাউথ ইস্ট রিজওন-৫), ইনথো রাজ (ওয়েস্ট মিডল্যান্ড রিজওন-১), ইন্ডিয়া গার্ডেন (ইস্ট অফ ইংল্যান্ড রিজওন -১),
তামারিন (ওয়েলস রিজওন) ও নিউ হালদি( সাইথ ইস্ট রিজওন -১)।
এছাড়াও বিসিএ অনার অব দ্যা ইয়ার ২০২১ প্রদান করা হয়েছে – ব্রিটেনের ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিস ( এনএইচএস) প্রতিষ্ঠান কে। এনএইচএস এর পক্ষে সম্মানজনক এই এওযার্ড গ্রহন করেন- এনএইচএস এর মেডিকেল ডাইরেক্টার ফর প্রাইমারি কেয়ার ডক্টর নিকি কানানী। এবং কোভিড স্প্রে- ভ্যলটিক – এর উদ্ভাবক ব্রিটিশ-বাংলাদেশী বিজ্ঞানী সাদিয়া খামনকে।
ব্রিটিশ কারী ইন্ড্রাষ্টিতে বিশেষ অবদান রাখা কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণকারী বিসি এ‘র সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট এনামুল হককে মরনোত্তর এওয়ার্ড প্রদান করা হয়েছে।
বিসিএ এওয়ার্ড অনুষ্ঠানের সার্বিক সহযোগিতায় ছিলেন বিসিএ এওয়ার্ড অনুষ্ঠানের আহ্ববায়ক জামাল উদ্দিন মকদ্দস,যুগ্ম আহবায়ক সাইফুল আলম,ফাইজুল হক, বিসিএ এর সাবেক সভাপতি কামাল ইয়াকুব ও পাশা খন্দকার এমবিই, রেস্টুরেন্ট অফ দ্যা ইয়ার এর হেড মুজিবুর রহমান ঝুনু ও কমিটির সদস্যবৃন্দ, শেফ অফ দ্যা ইয়ার এর হেড আতিকুর রহমান ও সদস্যবৃন্দ, বিসিএ পাবলিকেশন কমিটির হেড ফরহাদ হোসেন টিপু ও সদস্যবৃন্দ, মেম্বারশীপ সেক্রেটারী ইয়ামিন দিদার, কালচারাল সেক্রেটারী নাসির উদ্দিন, শামসুল আলম খান শাহীন ও অফিস ম্যানেজার আলী বাবর প্রমুখ।
১৫তম বিসিএ এওয়ার্ড অনুষ্ঠানের স্পন্সর হচ্ছে-কোবরা বিয়ার,কিংফিশার বিয়ার, ইবকো,কেবক্স, স্কয়ার মাইল ইন্সুরেন্স, গান্ধি ওরিয়েন্টাল ফুডস লিমিটেড,কানসারাস,পেটাপ,রাধুনী, রেভ্যুলেশন ফাইনেন্স ব্রকার লিমিটেড, টোটাল ফুড, ওকস্যোর,ডবলিয়্যু পিসি, এ্যারোমা আইসক্রীম এবং ওইয়া। অনুষ্ঠানে বিসিএ সকল স্পন্সরদের আন্তরিক ধন্যবাদ জানিয়েছে।
প্রসঙ্গত ১৯৬০ সালে প্রতিষ্ঠিত ব্রিটেনে রেষ্টুরেন্ট ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন বাংলাদেশ ক্যাটারার্স এসোসিয়েশন( বিসিএ) ১২,০০০ এর অধিক রেষ্টুরেন্ট, টেকওয়ে ব্যাবসায়ী ও ক্যাটারার্সদের প্রতিনিধিত্ব করে আসছে | ১৫তম বিসিএ এওয়ার্ড অনুষ্ঠানে বিসিএ তাদের ডায়মন্ড জুবিলিও উদযাপন করেছে।সংগঠনটি বাংলাদেশী রেষ্টুরেন্ট এর দক্ষ ও অদক্ষ কর্মী সংকট নিরসন এবং ব্রিটেনে আন ডকুমেন্টধারী কর্মীদের বিধিসম্মত এবং স্থায়ীভাবে কাজ করার দাবীসহ ক্যাটারার্স ও ষ্টাফদের বিভিন্ন সমস্যা, প্রতিবন্ধকতা ও সম্ভাবনা নিয়ে ধারাবাহিকভাবে কাজ করছে।

Google News

নিউজ শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরো খবর